জাল পাসপোর্টের জাল ছড়ানো উত্তর ২৪ পরগনার বাড়িতে সমীর দাসের জমজমাটি ব্যবসা। ইতিমধ্যেই তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জালচক্রে গ্রেফতার কৌশিক মণ্ডল নামে আরেক ব্যক্তিও। কৌশিকের সাইবার ক্যাফে থেকেই তৈরি হতো জাল শংসাপত্র। চড়া রেট চার্টে চলতো জাল শংসাপত্রের ব্যবসা। এক সংবাদ মাধ্যম দাবি করছে পুলিস সূত্রে খবর, জাল শংসাপত্রের রেটচার্টে আধার তৈরি হতো ১৫ হাজার টাকায়। বার্থ সার্টিফিকেট তৈরির রেট ছিল ১২ হাজার। প্যান কার্ডের রেট ছিল ৩ হাজার। বাংলাদেশ থেকে এদেশে প্রবেশ করা নাগরিকদের একাধিক নথি তৈরি করে দিতেন সমীর দাস। এত বড় চক্র, প্রশাসন জানতেই পারল না? রেট নির্ধারণ করা থাকে সমস্ত বিভাগে। তাই কেন্দ্র অথবা রাজ্য, কেউই দায় অস্বীকার করাতে পারবে না। এমনটাই মনে করছেন সুজনের। পাল্টা বাম জমানা কুণালের কাঠগড়ায়।
সিপিএম জমানা থেকে জাল নথি-চক্র। পুলিস ধরবে, আইন আইনের পথে চলবে। পাল্টা দাবি তৃণমূল নেতার। এই টানাপোড়েনের মাঝে জাল চক্র ছিঁড়বে কবে, সেটাই নজরে