উত্তর ২৪ পরগনা থেকে সমীর দাসের পর রহড়া থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার। ধৃতের নাম দিবাকর বিশ্বাস। এর আগে গ্রেফতার হওয়া সমীর দাসের দেওয়া খোঁজ থেকেই দিবাকরের খোঁজ পায় পুলিস। শুধু পাসপোর্ট কেন, স্ক্রিপ্ট লিখে ব্যাংক জালিয়াতি বারাসতে জনপ্রিয় শপিং মলের বিপরীতে। ভাড়া বাড়িতে RBI- এর নথি জাল করে ঋণের নামে মোটা টাকা হাতানোর অভিযোগ। আমি ব্যাংক থেকে বলছি। এই কথাতেই টোপ। রেইড চালিয়ে বাজেয়াপ্ত ৪২টি মোবাইল। বেশিরভাগ কী-প্যাড মোবাইল, ২টি ল্যাপটপ, ১টি ডেস্কটপ। অসংথ্য জাল ব্যাঙ্কের নথি। বারাসর জেলা পুলিশের অতিরিক্ত সুপার জানান, একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ভাড়া নিয়ে টাকা ট্রান্সফার করা হতো সেখানে। তারপর রেকুলেটেড হয়ে টাকা যেন অন্য অ্যাকাউন্টে। এরপরই এটিএম থেকে নগদ তুলত জালিয়াতিরা।
শুধু গ্রেফতারিই কি জালিয়াতি নিধনের ইতি হতে পারে?