১লা এপ্রিল থেকেই দেশজুড়ে কার্যকর হবে বর্ধিত ওষুধের দাম। এক লাফে ওষুধের দাম বাড়ছে ১.৭৪ শতাংশ।
স্টেন্ট সহ রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনি সংক্রান্ত অসুখের ওষুধের দাম বাড়ছে। জ্বরের ওষুধও বাদ পড়েনি।
সূত্র অনুযায়ী জানা গিয়েছে, এক ধাক্কায় ৭৮৪ টি ওষুধের দাম পাইকারি বাজারে বৃদ্ধির ফলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা মধ্যবিত্ত ও গরিব শ্রেণীর নাগালের বাইরে চলে গেল।
রক্তচাপ, কিডনি সংক্রান্ত রোগ ছাড়াও কোলেস্টেরল, ইনসুলিন, গ্যাস্ট্রো, স্ট্রোক ইত্যাদি ওষুধের পাশাপাশি জ্বরের ওষুধের দাম রয়েছে এই তালিকায়।
জনসাধারণের জন্য জানিয়ে রাখা দরকার, ওষুধের স্ট্রিপ্ট বা পাতা নয়, প্রতিটা ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল এর দাম বৃদ্ধি হবে। স্টেন্ট সহ কার্ডিয়াক সার্জারির বিভিন্ন সামগ্রীর দামও বাড়ছে। দাম বাড়ছে করোনারি স্টেন্টের।
বিজ্ঞপ্তি জারি করে এনপিপিএ জানিয়েছে, ম্যাক্সিমাম রিটেল প্রাইস এর ঊর্ধ্বসীমা ঠিক করে দেয়া হয়েছে। তাই ১.৭৪ শতাংশ দাম বাড়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্র থেকে আলাদা করে অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হবে না। যেহেতু ওষুধ উৎপাদনের কাঁচামালের দাম ও জিএসটি বেড়েছে তাই ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না বলেই তারা মনে করেন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশন এই ওষুধের দাম বৃদ্ধির বিরোধিতা করেছে। সংগঠনের পক্ষ থেকে সংকরায় চৌধুরী জানিয়েছেন, “মধ্যবিত্তের স্বার্থে এনপিপি একে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে হবে। “