২০১৬-১৭ সাল নাগাদ এই জঙ্গি তদন্তকারীদের জালে পড়ে। সিআইডির হাত থেকে এন আই এর হাতে হেফাজতে যায়। এন আই এর বিশেষ আদালত সন্ত্রাসবাদি ও দেশদ্রোহী একাধিক কার্যকলাপের অভিযোগে আইএস জঙ্গি মুসার যাবজ্জীবনের নির্দেশ দেয়। অনেকেই দাবি করেছিল মুসা পশ্চিমবঙ্গে একমাত্র আইএস জঙ্গি যার শাস্তি ঘোষণা হয়েছিল। কিন্তু তার প্রায় আট বছর পরেও বাংলার মাটিতে সন্ত্রাসের বিচরণ বন্ধ করা যায়নি। জঙ্গিদের আনাগোনা রয়েছে পাসপোর্ট এর পাতায় পাতায়। যায় পাসপোর্ট এর মাধ্যমেই করা যাচ্ছে সন্ত্রাসের ভেরিফিকেশন। বাংলাদেশের একাধিক সংগঠন ,তার সাথে পাকযোগও পাওয়া গিয়েছে। এসবের নেপথ্যে বিএসএফের গাফিলতির রয়েছে বলেই রাজ্য পুলিশ মনে করে। দুর্গাপুর থেকে গত বছর গ্রেপ্তার হয়েছে কলেজ পড়ুয়া হাবিবুল্লাহ। তার জঙ্গি চোখ পাওয়া গিয়েছিল। এই তালিকা ক্রমশ আরো দীর্ঘ হয়েছে। চাল পাসপোর্ট এবং সীমান্তের ফাঁকে অনুপ্রবেশের ভিড় বেড়েছে। পাসপোর্ট চক্রে ধরা পড়েছে খোদ প্রাক্তন পুলিশ কর্মী। রোহিঙ্গা সূত্রে দাবি খাগড়া ঘর কাণ্ডের অন্যতম চৌকির তারিকুল ইসলাম মুর্শিদাবাদের জেলে বসেই বিস্তর জাল বিস্তার করেছিলেন। এখন বঙ্গ বাসী তথা দেশবাসীর সুরক্ষা ভয়ানক প্রশ্নের মুখে।