জঙ্গিদের একের পর এক হামলা। জঙ্গি মদতে পাকিস্তান। ভারতের হাতে সেই প্রমাণ রয়েছে।
২০০১ সালে সংসদে হামলায় ৯ জন প্রাণ হারান।
২০০২ সালে গুজরাটে অক্ষরধাম মন্দিরে হামলায় একত্রিশ জনের মৃত্যু।
২০০৮ সালে মুম্বই হামলায় একশো চৌষট্টি জনের মৃত্যু।
২০১৬ সালে উরি হামলা। ১৯ ভারতীয় জওয়ান শহিদ।
২০১৯ সালে পুলওয়ামা হামলায় ৪০ ভারতীয় জওয়ান শহিদ।
২০২৫-এ পহেলগাওঁ হামলা। ছাব্বিশজন নিরীহ নাগরিকের মৃত্যু।
বিক্রম মিসরি, বিদেশ সচিব জানান, পহেলগাঁওয়ে হামলার তদন্তে পাক যোগ মিলেছে। রেজিজট্যান্ট ফ্রন্টের দাবি লস্কর শেয়ার করেছে। এটাই প্রমাণ করে এদের যোগসূত্র। বিভিন্ন হামলাকারীদের ছবি দেখিয়ে প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সীমা পার করে জঙ্গি কার্যকলাপের ট্র্যাক রেকর্ডের সঙ্গেও এর সম্পর্ক রয়েছে।বেছে বেছে জঙ্গি ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে ভারত। পাকিস্তানের কোনও সাধারণ মানুষ অথবা সেনাঘাঁটিতে হামলা চালায়নি ভারত।
কর্নেল সোফিয়া কুরেশি জানান, জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা করা হয়েছে। কোনও সেনা ক্যাম্পে নয়। কোনও নাগরিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। ভারতের লক্ষ্য স্থির। জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করা। কিন্তু পাকিস্তান দিশেহারা। তাঁরা সাধারণ মানুষের রক্ত দেখে মজা পায়।
গত ১০ বছর ধরে জঙ্গি হামলায় সাড়ে তিনশো সাধারণ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।
আটশো জন আহত হয়েছেন।
ভারতীয় সেনা-সহ প্রায় ছ’শো নিরাপত্তীকর্মী শহিদ হয়েছেন।
প্রায় চোদ্দোশো আহত।