শুক্রবার সন্ধ্যায় রিষড়ার পূর্ণমকুমারের বাড়িতে যান শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি ও আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী।
তিন দিন পেরিয়ে চার দিন পড়তে চললো, এখনো পর্যন্ত পাকিস্তান রেঞ্জারদের হাতেই বন্দি রয়েছেন বিএসএফ জওয়ান পূর্ণমকুমার সাউ। সাংসদের মোবাইল ফোনে বিএসএফ এর ডিজির সাথে কথা বলেন পূর্ণমকুমারের বাবা ভোলানাথ সাউ। ফোনে কথা বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
কিন্তু কবে ছাড়া পাবে পূর্ণম, সে বিষয়েও সঠিক করে কিছু বলতে পারেনি বিএসএফ এর তরফে। ইতিমধ্যেই পূর্নমের স্ত্রী রজনী সাউ মনস্থির করেছেন রবিবার তিনি পাঠানকোঠে রওনা দেবেন তার পরিবারের আরও ৫ জনকে নিয়ে। সেখানেও যদি কোনও সদুত্তর না পাওয়া যায় তাহলে সেখান থেকে দিল্লি যেতে পারেন বলে জানিয়েছেন।
সাংসদ বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন। কীভাবে কী ঘটনা ঘটেছিল পুরো বিষয়টাই তার বাবার মুখ থেকে শুনলেন।
সকালেই কল্যাণ ব্যানার্জি জানান, তিনি বিএসএফের সঙ্গে কথা বলেছেন।
বুধবার থেকে পাকিস্তানের হাতে বন্দি বাংলার সেনা। শনিবার তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ এবং নওশাদ
