নিউজিল্যান্ডও স্পিন ব্যাটিং নিয়ে ভয়ঙ্কর ফর্মে। দু’হাজার সালের হারের বদলা কি নিতে পারবে টিম ইন্ডিয়া। রবিবারনজর দুবাইয়ে। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ফেস ওফে ভারত-নিউজিল্যান্ড। ২০০০ সালের ১৫ই অক্টোবর ছিল রবিবার। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল জিততে পারেনি ভারত।
২৫ বছর পর আবার মুখোমুখি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে। এই মাঠেই পাকিস্তানকে এবার হারিয়েছে ভারত। এই মাঠে ভারতের কাছে হেরেছে নিউজিল্যান্ডও। ফলে এই মাঠে যথেষ্ট শক্তিশালী ভারত।
ভারতের শক্তি দুবাইয়ের চেনা পিচ।
গোটা টুর্নামেন্টে বিরাট, রাহুল, শ্রেয়সদের ব্যাটে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে রান এসেছে।
পাশাপাশি ভারতের হাতে চার স্পিনার।
মিস্ট্রি স্পিনার বরুণের ঘূর্ণি ভারতের শক্তি। দুটি ম্যাচে সাত উইকেট নিয়েছেন বরুণ চক্রবর্তী।
ফর্মে মহম্মদ শামি।
ভারতের দুর্বলতা ক্যাপ্টেন রোহিতের ফর্ম।
গোটা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতের হয়ে তেমন রান করতে পারেননি রোহিত।
একই সঙ্গে রয়েছে ফাইনালে স্নায়ুর চাপ। জল্পনা শোনা যাচ্ছে রবিবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষ হলেই অবসর ঘোষণা করবেন রোহিত শর্মা। জয়ী অধিনায়ক হিসেবে নাকি পরাজিত অধিনায়ক হিসেবে? তার জবাব দেবে সময়।
দুবাইয়ে উঠবে চ্যাম্পিয়ন্স ঝড়! রবিবার কি বদলা নিতে পারবে ভারত?
