দুঁদে প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদির আমেরিকার সফরের পর যেন আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরল ভারত। পরমাণু শক্তি মিশন গড়ার ঘোষণা আগেই করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। এবার সেই ইতিবাচক দিকে এখনো এক ধাপ যেন এগিয়ে দিয়ে এলেন নরেন্দ্র মোদি। ভারতে পরমাণু চুল্লির সংখ্যা বাড়াবে আমেরিকা। প্রায় ১৬ বছর আগে হওয়া চুক্তি মেনে পরমাণু চুল্লি বসাবে আমেরিকা।
চীন বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো ভারতকে প্রত্যক্ষ হুমকি দেওয়া দেশগুলি ভয়ে শিউরে উঠছে বলে দাবি আন্তর্জাতিক মহলের। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। সে সময় অসামরিক পারমাণবিক ক্ষেত্রে পরস্পরকে সহযোগিতা করার বিষয়ে পরিকল্পনা গ্রহণ করে দুই দেশ। দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পরে ২০০৮ সালে দুই দেশ চুক্তি করে। অন্ধ্রপ্রদেশের কোভ্ভাড়ায় ১,০০০ মেগাওয়াটের পরমাণু চুল্লি বসানোর বিষয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
খুব স্বাভাবিকভাবেই ভারতের এই শক্তি বৃদ্ধি দেখে ভীত সন্ত্রস্ত বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশ বিষয়টি নরেন্দ্র মোদির হাতেই ছাড়বে আমেরিকা। অর্থাৎ বাংলাদেশ বনাম ভারতের যে সম্পর্কের কথা শোনা যাচ্ছিল তাতে ভারতের যা সিদ্ধান্ত হবে বাংলাদেশের প্রতি বা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, তাতে আমেরিকা ভারতের সমর্থনে। ফলত বলাই চলে, ভারত বিশ্ব দরবারে নিজের কূটনৈতিক শক্তি আবারও প্রদর্শন করতে সফল।
প্রায় ১৬ বছর আগে হওয়া চুক্তি মেনে ভারতে পরমাণু চুল্লি বসাবে আমেরিকা।
