অরুণা শানবাগ বিচার পাননি। কিন্তু জলপাইগুড়ির নাবালক হয়তো পেলো।
নাবালককে যৌন নিগ্রহের ঘটনায় ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ। ২০১৯ সালের অক্টোবরে চা বাগানে নিয়ে নাবালককে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ উঠেছিল। সেই মামলায় সাজার সঙ্গে নাবালককে চার লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছেন জলপাইগুড়ির বিশেষ পকসো আদালতে বিচারক।
১৯৭৩ সালে কুকুর বাঁধার চেন দিয়ে গলা বেঁধে যৌন নিগ্রহ করা হয় নার্স অরুণা শানবাগকে। শুধুমাত্র পায়ুসঙ্গমের কারণে ধর্ষণের মামলায় সাজা হয়নি হাসপাতালের ওয়ার্ডবয় সোহনলাল বাল্মিকীর। কারণ ভারতীয় আইনে তখন পায়ুসঙ্গম অপরাধ হিসেবে গণ্য হতো না। ২০১৩ সালে একে ধর্ষণের আওতায় আনা হয়।
পায়ুছিদ্রে ধর্ষণের কারণে অরুণা শানবাগ বিচার পাননি, জলপাইগুড়ির যুবক পেল
