জালিয়াতির চেষ্টা কমছে না। সর্বত্যাগী সাধুকে ডিজিটাল অ্যারেস্টের চেষ্টা। সরকারি নখদর্পণের মাঝেও বাড়ছে জালিয়াতদের চাপ। ঠান্ডা মাথায় গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখলেন বর্ধমানের পালিতপুরে তিব্বতী বাবা আশ্রমের আশ্রিত অশোক চক্রবর্তী।
বর্ধমানের সাধু। তার বিরুদ্ধে ১৭টা FIR, তাও কোথায়? মুম্বইয়ের তিলকনগরে। ফোনের ওপার থেকে কণ্ঠ ভেসে আসতেই সাধুর প্রশ্ন, বাবা তুমি কে? আমি অন্যায় কাজে যুক্ত নই। এরপরই ভিডিও কল সাধুকে। তাতে পুলিসের পোশাক পরা ব্যক্তি জানতে চান, কতগুলি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সাধুর। তিনি পাল্টা উত্তর দেন, সম্পত্তি নেই লোকের দয়ায় চলে।
সবই কপাল। জালিয়াতি করতে গিয়ে বেকায়দায় জালিয়াতরাই। নিঃস্ব মানুষের থেকে আর কী নেবে! ফোন কাটার সময় সাধু ফোনের ওপারে থাকা ব্যক্তির উদ্দেশ্যে বলেন, তোমার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।