অনুপ্রবেশ রুখতে হিমশিম খাওয়ার পরিস্থিতি। তালিকা রোজই সুদীর্ঘ হচ্ছে। এরই মাঝে ভয়ঙ্কর দাবি এক টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে (এই খবরের সত্যতা যাচাই করেনি INDINEWS24)। মালদহের রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান লাভলি খাতুন। লাভলির আসল নাম নাসিয়া শেখ। আসল বাড়ি বাংলাদেশে। ২০১৫ সালে ভারতে ভোটারকার্ড এবং ২০১৮ সালে বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি হয় তার। এমনকি নথিতে থাকা বাবার নামও ভুয়ো বলে দাবি টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিবেদনে।
তাদের প্রতিবেদনে দাবি, নথিতে নাসিয়ার বাবার নাম ছিল শেখ মুস্তাফা। তবে দাবি, লাভলির বাবার নাম শেখ মুস্তাফা নয়। ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্ট্রারেও শেখ মুস্তাফার পরিবারের লাভলির কোনও অস্তিত্ব নেই। এর নেপথ্যে নাকি হরিশচন্দ্রপুরেরই কোনও এক দাপুটে নেতা। ভারতীয় নাগরিক না হয়েও ভোটে লড়লেন কীভাবে? সংবিধান বিকৃত করা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে? এত জাল পাসপোর্ট নিয়ে গ্রেফতারির মাঝে ভয়ঙ্কর দাবি। এই নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ।
