জালিয়াতির তদন্তে নেমে উপহার দিচ্ছেন তদন্তকারীরা। প্রাক্তন পুলিসকর্মীর গ্রেফতারির পর তদন্তকারীদের নজর ছিল হোমগার্ড এবং আরও পুলিসকর্মীর উপর। সেই অনুমান সত্যি হচ্ছে। হুগলির চাঁপদানির ১৯ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মহঃ ইমরান গ্রেফতার। চন্দননগর পুলিসের অস্থায়ী হোমগার্ড পদে কর্মরত ছিল। বর্তমানে চন্দননগর পুলিসের ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত ছিল। পরিবারের দাবি, পুলিস ফাঁসাচ্ছে
একই আধার নম্বরে একাধিক ব্যক্তির পাসপোর্টের আবেদন। এরপরই চন্দননগর পুলিসের সন্দেহ জাগে। তদন্তের পর ইমরান, বিশ্বজিৎ ঘোষ ও মোহন সাউকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত বিশ্বজিৎ ডাক বিভাগের কর্মী বলেই পুলিস সূত্রে খবর