তরুণ প্রজন্মকে পুরোপুরি বশে করে ফেলার চেষ্টা। এই গ্যাসলাইটিং প্রক্রিয়া যদি সন্ত্রাসবাদের জাল ছাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, তবে সত্যিই আগুন থেকে দাবানল বাঁধতে বেশিদিন লাগবে না। ঠিক এই পথেই হেঁটেছে এবিটি এবং জেএমবি। ঘাঁটি মুর্শিদাবাদ। সদস্যদের সঙ্গে টার্গেট ছিল তরুণ প্রজন্মকে সদস্যপদ দেওয়া। তার জন্য দাওয়াত দিত সন্ত্রাসের চক্রীরা। এক নতুন সদস্যর বাড়িতে দাওয়াতের সঙ্গে চলতো ব্রেনওয়াশ। পাশাপাশি চলতো বাংলা, অসমে নাশকার নীল নকশা ছকার কাজ। সূত্র মারফৎ আগেই জানা গেছে, পড়াশুনায় ভালো পড়ুয়া, প্রযুক্তিতে সিদ্ধহস্তরাই জঙ্গি-টার্গেট। ইতিমধ্যে অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ে তুখোড় সাজিবুল ইসলাম এসটিএফের জালে। সূত্র বলছে, এদের জেহাদি ভাবধারায় দিক্ষা দেওয়া হতো। সেই মতো মুর্শিদাবাদ থেকে ধৃত আবাস আলি এবং মিনারুল শেখের থেকে ভারত-বিদ্বেষী বই উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক ব্লকে এবিটি সদস্যরা ছড়িয়ে রয়েছে বলে তদন্তকারীরা মনে করছেন।
জঙ্গি নিশানায় তরুণ প্রজন্ম, দাওয়াতের লোভ দেখিয়ে সন্ত্রাসবাদে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা!
