মালদার রেষ কাটার আগেই ক্যানিংয়ের গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে হুমকি। সামাজিক মাধ্যমে আগ্নেয়াস্ত্রর ছবি দেখিয়ে হুমকির ভয়েস ম্যাসেজের মাধ্যমে হুমকি।
এর আগেও নেতা খুন হয়েছে গোপালপুরে। আতঙ্কে খোদ তৃণমূলেরই বিধায়ক। ক্যানিং থানাকে অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক
তবে কি তৃণমূলের শত্রু তৃণমূলই? নাকি পিছনে অন্য কেউ? একের পর এক হুমকি, খুনোখুনিতে নিরাপত্তাহীনতায় বিরোধীরা। ভাগ বাটোয়ারার কারণেই কি এসব হচ্ছে? প্রশ্ন বিরোধীদের
তৃণমূল নেতা খুনে গ্রেফতার হয়েছে তৃণমূলেরই নেতা। বন্দুকের নলের সামনে থেকে কোনও রকমে বাঁচছেন কাউন্সিলর। তৃণমূলের বিরোধী কি তবে তৃণমূলই হয়ে উঠছে?