ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে পাকিস্তান। পাক জঙ্গিরাই পহেলগাঁওয়ে ঢুকে খুন করে ছাব্বিশজন নিরীহ নাগরিককে। তারপর থেকেই তদন্তে নামেন গোয়েন্দারা। তারা জানতে পেরেছেন, এই দেশে বসেই কেউ পাকিস্তানকে নানা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে। তাদের খোঁজে চলছে তল্লাশি। একের পর এক পাক চরের গ্রেফতারি চলছে দেশজুড়ে। উঠে এসেছে আইএসআই যোগ।
আইএসআই। ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টালিজেন্স। পাক গুপ্তচর সংস্থা।
এরা ফাঁদ পেতেছে ভারতে।
টাকার টোপ দিয়ে এজেন্ট তৈরি করে। তাদের দিয়ে ভারত থেকে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে পাকিস্তানকে দেয়।
আইএসআইয়ের টার্গেটে ইনফ্লুয়েন্সররা।
ফাঁদ পাতার আগে নজরদারি চালায় আইএসআই।
রেস্তোরাঁ, ক্যাফেতে গোপন ক্যামেরা বসিয়ে চলে নজরদারি।
সোশাল মিডিয়া পোস্ট ফলো করে পাক এজেন্টরা।
ভারত বিরোধী মানসিকতাকে টার্গেট করে।
ফ্রি ওয়াইফাই জোনে লগ-ইন করা ডিভাইজ হ্যাক করে তথ্য আদায় করে।
এজেন্ট চিহ্নিত হলে দেওয়া হয় মোটা টাকার টোপ।
তারপরে চলে মগজ ধোলাই।
প্রয়োজনে ব্ল্যাক মেল চালিয়ে আইএসআইয়ের কাজ করতে বাধ্য করা হয়।