ভারতের বিকাশ এবার বিশ্বস্তরে তরতরিয়ে উঠছে। বেদার অনুপ্রবেশ চলছে ভারত-বাংলাদেশ কাঁটাতারের ফাঁক দিয়ে। যার পাসপোর্ট এর সাহায্যে চলছে এই কাজকর্ম। পশ্চিমবঙ্গ একাধিক রাজ্য জঙ্গি ডেরায় পরিণত হচ্ছে। ইতিমধ্যেই আনসারুল্লা বাংলা টিম এবং জামাত স্লিপার ছেলে জড়িতদের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে মুর্শিদাবাদ থেকে। তাদের এবিটি প্রধানের লেখা পরিয়ে ভারত বিরোধী কাজে উদ্বুদ্ধ করা হতো। শুক্রবার অসম এস টি এফ এর জালে আরো একজন সন্দেহভাজন এবিটি সদস্য ধরা পড়েছে। আরো জানা যাচ্ছে যে, সদ্য ক্যানিং থেকে গ্রেফতার হওয়া কাশ্মীরি জঙ্গি জাভেদ মুন্সী লস্কর -ই- তৈবা প্রধান হাফিজ সৈয়দের ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই ভারতে প্রতিটা পদক্ষেপ নিত। এভাবেই ভারতে নাশকতার পরিকল্পনা ছিল লস্কর -ই- তৈবার। জাভেদকে সম্ভবত সেই কারণেই সমীক্ষা চালাতে পাঠানো হয়েছিল।
গোয়েন্দাদের দাবি, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সরকার বলেছে এই সুযোগে বাংলাদেশকে ভারতের বিরুদ্ধে হিন্দু বিদ্বেষ ছড়িয়ে তাঁতিয়ে তোলা হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে সন্ত্রাসবাদে হাওয়া দিচ্ছে পাকিস্তান। ২০১৯ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সেনার গাড়িতে হামলার পর থেকে ভারতে নিরাপত্তার বাঁধন আরো শক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যের কাঁটাতার বিহীন এলাকার মাধ্যমেই এ দেশে অনুপ্রবেশের ছক কষছেন না তো জঙ্গিগোষ্ঠী? বাংলাদেশ হয়তো বুঝতেই পারছে না পাকিস্তানের ছক। ভারতকে ধ্বংস করতে গিয়ে অবশেষে বন্ধু দেশ পাকিস্তান বাংলাদেশের কাছে মীরজাফর হয়ে যাবে না তো?
BANGLADESH: বাংলাদেশের মীরজাফর হবে না তো পাকিস্তান?
