নিজেকে নির্দোষ বললেন সঞ্জয়। ‘আমার গলায় রুদ্রাক্ষের মালা ছিল। আমি রুদ্রাক্ষের মালা পরে এই কাজ করব? যদি করতাম তাহলে রুদ্রাক্ষের মালা ছিন্ন হয়ে যেত।’ আদালতে দাঁড়িয়েও নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেন সঞ্জয় রাই। সঞ্জয় দাবি করেছেন, একজন আইপিএস সবটা জানেন। কিন্তু কে সে?শুধু শিয়ালদা কোর্টে নয়, এর আগেও পুলিস আধিকারিকের কথা শোনা গিয়েছিল সঞ্জয় রাইয়ের মুখে। কলকাতার প্রাক্তন সিপি বিনীত গোয়েলের নাম নিয়েছিলেন সঞ্জয়। বলেছিলেন, বিনীত গোয়েল ফাঁসিয়েছে।শনিবার আদালতে দাঁড়িয়ে যে আইপিএসের কথা সঞ্জয় বলেছেন, তিনি কি বিনীত গোয়েল? সঞ্জয় রাইয়ের গ্রেফতারি, তড়িঘড়ি সিপি পদ থেকে বিনীত গোয়েলের বদলি, সবই কি এক মালায় গাঁথা? আদালত তদন্তকারী সংস্থাকে আইপিএস অ্যাঙ্গেলে তদন্ত করার নির্দেশ দিক। এমনই মনে করছেন সুকান্ত মজুমদার। এতগুলো অপরাধ একা সঞ্জয় রায়ের পক্ষে করা কি সম্ভব? ধরে নেওয়া যাক সঞ্জয় রাই একমাত্র দোষী। তাহলে মৃতদেহ যে জায়গায় পাওয়া গিয়েছিল সেখান থেকে হাতের ছাপ, আঙুলের ছাপ পাওয়া গেল না?
মুখে রুদ্রাক্ষের মালার দোহাই! সঞ্জয় কি সত্যিই নির্দোষ?
