টেরর-টক, টেরর-ট্রেড একসঙ্গে নয়…জল আর রক্ত একসঙ্গে বইতে পারে না: নরেন্দ্র মোদি
এই যুগ যুদ্ধের যুগ নয়। কিন্তু এই যুগ আতঙ্কবাদেরও নয়। অপারেশন সিঁদুর এখন ভারতের নীতি। কাশ্মীরে জঙ্গিহানা। বদলা নিয়েছে ভারতীয় সেনা। অপারেশন সিঁদুর শুরুর পর প্রথম ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর।
- অপারেশন সিঁদুর আতঙ্কবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতি। নিউ নর্মাল করেছে। জঙ্গিহানা হলে কড়া জবাব দেব। আমাদের মতো করে। আমরা নিজেদের শর্তে জবাব দেব। যেখান থেকে জঙ্গি বেরাবে সেখানে মারব।
- কারও নিউক্লিয়ার ব্ল্যাকমেল ভারত সহ্য করবে না। কেউ এমন ব্ল্যাকমেল করলেও জঙ্গি ঠিকানায় ভারত প্রহার করবে।
- উইন্ডোেতে ছবি যাবে। জঙ্গিকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর। জঙ্গি এবং জঙ্গিদের মদতদাতা সরকারকে আমরা আলাদা করব না। অপারেশন সিঁদুরের পর সারা বিশ্ব পাকিস্তানের নোংরামো দেখেছে। মৃত জঙ্গিদের শেষকৃত্যে পাক সেনারা গিয়েছিল। এটা স্টেট স্পনসরড টেররিজমের বড় প্রমাণ।
- প্রথম ৩ দিনেই পাকিস্তানের এমন হাল হয়েছে যেটার ওদের কোনও ধারনা ছিল না। ভারতের এই কীর্তি দেখে পাকিস্তান বাঁচার চেষ্টা করে। বিশ্বজুঁ়ড়ে আবেদন করে। খারাপভাবে মার খেয়ে জর্জরিত পাকিস্তানের সেনা ১০ মে দুপুরে আমাদের ডিজিএমও-কে ফোন করে। ততক্ষণে জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়েছি। পাকিস্তান বলেছে, ওদিক থেকে আর কিছু হবে না। জঙ্গিহানা হবে না। পাক সেনাও দুঃসাহস দেখাবে না।
- পাকিস্তানের জঙ্গি এবং সৈন্য ঠিকানায় জবাব দেওয়া আপাতত বন্ধ করছি। আগামীদিনে পাকিস্তানের দিকে নজর রাখব। দেখব কী করে।
- ভারতের বক্তব্য খুব স্পষ্ট, টেররিজম এবং টক একসঙ্গে চলতে পারে না। টেররিজম এবং ট্রেড একসঙ্গে চলতে পারে না। জল আর রক্ত একসঙ্গে বইবে না
- আজ আমি বিশ্ব সম্প্রদায়কে বলব, আমাদের ঘোষিত নীতি- যদি পাকিস্তানের সঙ্গে কথা হয় তাহলে আতঙ্কবাদ নিয়েই হবে। কথা হলে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর নিয়েই হবে
• পাক সেনা, পাক সরকার- যারা জঙ্গিদের মদত দেয়, তারা একদিন পাকিস্তানকেই শেষ করবে। পাকিস্তানকে বাঁচতে হলে তাকে তাদের জঙ্গি পরিকাঠামো মুছতে হবে। তাছাড়া শান্তির কোনও রাস্তা নেই।