বাড়ি থেকে বের হওয়ার পরই হামলা। রাতে একা পেয়ে যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে পিটিয়ে খুনের চেষ্টা। অভিযোগ একদল দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। সন্ধে নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলপি থানার শ্যামপুরচক মোড়ে। অভিযোগ, বাধা দিতে গিয়ে গুরুতর জখম শামসুরের কাকা।
অচৈতন্য অবস্থায় কুলপি ব্লকের তৃণমূলের যুব সভাপতি শামসুর আলম মীরকে উদ্ধার করে কুলপি ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে স্থানান্তরিত করা হয় ডায়মন্ড হারবার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। মাথায় আঘাত থাকায় আরও পরে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে।
অন্যদিকে কাকা রাজের শেখ কুলপি ব্লক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাতেই কুলপি থানায় দলেরই পাঁচ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন জখম যুব সভাপতির স্ত্রী। অভিযুক্তরা সকলেই কুলপির তৃণমূল বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদারের ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায় পরিচিত।